পর্ণো ভিডিওতে আসক্ত রাজধানীতে ৭৭ শতাংশ শিশু-কিশোর (ভিডিও)
বৃষ্টিpkrnography : ইন্টারনেট ব্যবহার বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে পর্ণোগ্রাফিসহ অরুচিকর ওয়েবসাইটের সংখ্যা। এসব ব্যবহার করছে শিশু-কিশোর-শিক্ষার্থীসহ তরুণ-তরুণিরা। এর কারণে, সমাজে যৌন হয়রানি, ধর্ষণসহ ঘটছে বিকৃত মানসিকতার নানা সামাজিক ব্যাধি। সুস্থ্য বিনোদনের অভাব আর গণমাধ্যমে উপযোগী অনুষ্ঠান না থাকায় আসক্ত হচ্ছে তরুণরা- এমন মত সমাজবিজ্ঞানীদের।
তবে, এসব ওয়েবসাইট বন্ধে অভিভাবকদের সচেতনতার উপর গুরুত্বারোপ করেছেন- টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী।
কৌতুহল মন আর সহজেই হাতের কাছে পাওয়ায়
কৌতুহল মন আর সহজেই হাতের কাছে পাওয়ায়
স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণরা পর্ণ ওয়েবসাইটে আসক্ত হচ্ছেন। পরিসংখ্যানে দেখা যায় বিশ্বে ১৬ থেকে ১৯ বছর বয়সী ৩৮ শতাংশ কিশোর ইন্টারনেটে আসক্ত। যার প্রভাব আছে বাংলাদেশেও। পর্ণোগ্রাফির আসক্তি সমাজিক মূল্যবোধকেও প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ঘটছে নৈতিক অবক্ষয়।
বেসরকারি এক গবেষণায় দেখা গেছে, রাজধানীতে ৭৭ শতাংশ শিশু-কিশোর পর্ণ ভিডিওতে আসক্ত। আর, ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় বলছে, পর্নোগ্রাফি’র আসক্তি মাদকাসক্তির চেয়েও ভয়ানক। তবে, ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে আছে দুই সমাজবিজ্ঞানী’র ভিন্নমত।
সমাজবিজ্ঞানী এ আই মাহবুব উদ্দিন বলেন, যখন পর্ণোগ্রাফী ছিলো না তখনও কিন্তু ধর্ষণ হয়েছে। একে ধর্ষণের কারণ বলা যাবে না তবে এটি মাঝে মাঝে ধর্ষণে সহায়তা করতে পারে।
সমাজবিজ্ঞানী ড. মনিরুল ইসলাম খান বলেন, যখন এসব দেখে একজনের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হবে। সে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য তাকে ধর্ষণসহ বিভিন্ন অনৈতিক পথ বেছে নিতে হতেই পারে।
তথ্যমতে, বিশ্বে পর্ণের ওয়েবসাইট আছে ৪শ’ ৫০ কোটি। আর প্রতিদিন দেখা হয় গড়ে ৩ ঘণ্টা ১৬ মিনিট। পর্ণো ছবির শিল্প যুক্তরাষ্ট্রের ‘লস অ্যাঞ্জেলস’কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠলেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে উন্নয়নশীল দেশে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মত পর্ণের ওয়েবসাইট বন্ধ করার মত প্রযুক্তিবিদ মোস্তফা জব্বারের। তবে, অভিভাবকদের সচেতনতার পরামর্শ টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের। তিনি বলেন, আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং অচিরেই এগুলো বন্ধ হয়ে যাবে।
পর্ণ আসক্তরা ধীরে ধীরে স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলে এবং অনৈতিক পথে পা বাড়ায়। তাই, ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহারের মাধ্যমে তরুণরা নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নে অংশ নেবে এমনটাই আশা- সংশ্লিষ্টদের।
বেসরকারি এক গবেষণায় দেখা গেছে, রাজধানীতে ৭৭ শতাংশ শিশু-কিশোর পর্ণ ভিডিওতে আসক্ত। আর, ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় বলছে, পর্নোগ্রাফি’র আসক্তি মাদকাসক্তির চেয়েও ভয়ানক। তবে, ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে আছে দুই সমাজবিজ্ঞানী’র ভিন্নমত।
সমাজবিজ্ঞানী এ আই মাহবুব উদ্দিন বলেন, যখন পর্ণোগ্রাফী ছিলো না তখনও কিন্তু ধর্ষণ হয়েছে। একে ধর্ষণের কারণ বলা যাবে না তবে এটি মাঝে মাঝে ধর্ষণে সহায়তা করতে পারে।
সমাজবিজ্ঞানী ড. মনিরুল ইসলাম খান বলেন, যখন এসব দেখে একজনের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হবে। সে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য তাকে ধর্ষণসহ বিভিন্ন অনৈতিক পথ বেছে নিতে হতেই পারে।
তথ্যমতে, বিশ্বে পর্ণের ওয়েবসাইট আছে ৪শ’ ৫০ কোটি। আর প্রতিদিন দেখা হয় গড়ে ৩ ঘণ্টা ১৬ মিনিট। পর্ণো ছবির শিল্প যুক্তরাষ্ট্রের ‘লস অ্যাঞ্জেলস’কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠলেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে উন্নয়নশীল দেশে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মত পর্ণের ওয়েবসাইট বন্ধ করার মত প্রযুক্তিবিদ মোস্তফা জব্বারের। তবে, অভিভাবকদের সচেতনতার পরামর্শ টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের। তিনি বলেন, আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং অচিরেই এগুলো বন্ধ হয়ে যাবে।
পর্ণ আসক্তরা ধীরে ধীরে স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলে এবং অনৈতিক পথে পা বাড়ায়। তাই, ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহারের মাধ্যমে তরুণরা নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নে অংশ নেবে এমনটাই আশা- সংশ্লিষ্টদের।

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation.
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন